ভোল্টেজ:
ভোল্টেজ হচ্ছে দুটি চার্জের মধ্যবর্তী পটেনশিয়াল ডিফারেন্স। অথবা বলা যায়, ইলেক্ট্রিসিটি প্রবাহিত হওয়ার জন্য যে ফোর্স দরকার সেটিই হচ্ছে ভোল্টেজের পরিমাণ।
সিম্বলঃ V অথবা E ।
ইউনিটঃ ভোল্ট
ভোল্টেজকে পানির উচ্চতার সাথে তুলনা করা যেতে পারে। পানির উচ্চতা যত বেশি হবে প্রেসার বা ফোর্সও তত বেশি হবে। সুতরাং ভোল্টেজও বেশি হবে। উচ্চতা কম মানে প্রেসার বা ফোর্স কম তথা ভোল্টেজও কম।
কারেন্ট:
নির্দিষ্ট সময়ে কি পরিমাণ ইলেক্ট্রিসিটি প্রবাহিত হয় সেটা হচ্ছে কারেন্টের পরিমাপ।
সিম্বলঃ I
ইউনিটঃ অ্যাম্পিয়ার(A)
কারেন্টকে পানির প্রবাহের সাথে তুলনা করা হয়। অধিক পানির প্রবাহ মানে অধিক কারেন্ট প্রবাহ। অল্প পানির প্রবাহ মানে অল্প কারেন্ট প্রবাহিত হয়।
রেজিসটেন্স:
রেজিস্টর ইলেক্ট্রিসিটির প্রবাহ প্রতিরোধ করে।
সিম্বলঃ Ω
ইউনিটঃ ওহম
ওহমস ল’ সুত্রানুসারে,
V=IR
২০ ওহম রেজিসটেন্সের একটি লাইট বাল্ব ১.৫ ভোল্ট ড্রাইসেল ব্যাটারিতে কানেক্ট করলে জ্বলে।
ওহমস ল’ সুত্রানুসারে,
V=IR
I = V/R = ১.৫/২০ = ০.০৭৫ অ্যাম্পিয়ার = ৭৫ মিলিঅ্যাম্পিয়ার